নাস্তিকের শাস্তি আল্লাহর কাছে , মানুষ বিচার করার কে?
লেখার জবাব লেখা দিয়েদিতে হয়, অস্ত্র দিয়ে নয়।
যখনই কোন মুসলমান নামধারীর মুখে এজাতীয় কথা শুনবেন বুঝেনেবেন এই হারামজাদা/হারামজাদী নিঃসন্দেহে কোন ছুপামালু/নাস্তিক/মুনাফিক।
সবকিছুর বিচারই তো আল্লাহপরকালে করবেন, তাই বলে কি আমরা খুন, ধর্ষন, ডাকাতি ইত্যাদি অপরাধের বিচার দুনিয়াতে করি না? এইসব অপরাধীর বিচার যদি দুনিয়াতেহতে পারে তাহলে কোটি কোটিমানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকের বিচার কেন হবে না? এই অপরাধের বিচার যদি মানুষ করতে না পারে তাহলেকোন অপরাধেরই বিচার করার দরকার নেই। পৃথিবী থেকে সব আদালত উঠিয়ে দেয়া হোক।যারা বলে নাস্তিকের বিচার আল্লাহ করবে তারা আসলে ইসলাম অবমাননাকে অপরাধ বলেই মনে করে না। নবী (সা) কে গালাগালি করাটা তাদের কাছে কোন শাস্তি যোগ্য অপরাধ নয়। সহজ কথায় এরা হল মুনাফিক। আপনি এদের মা বাপতুলে গালি দিয়ে দেখুন- এরা ঠিকই আপনাকে তুলোধুনো
করবে, সামনে পেলে নাক বরাবর একটা ঘুষি মারতেও দ্বিধা করবে না। অথচ মুসলমানদের কাছে যার মর্যাদা মা-বাবার
চেয়েও লক্ষ কোটিগুন বেশি সেই রাসূল (সা) কে যখন নোংরা ভাষায় গালি দেয় গাভীজিৎ নাস্তিকরা, তখন এরা টিনের চশমা পরে থাকে, আর বলে-
“ব্যাপার না, এসবই হল বাক স্বাধীনতা”কেউ যদি যুক্তি দিয়ে ইসলামের গঠনমূলক সমালোচনা করে আমিতাকে স্বাগত জানাই।
আমি মনেকরি এধরনের ব্যক্তিকে যুক্তিদিয়েই পাল্টা জবাব দেয়া উচিৎ। কখনোইতাকে আক্রমন করা উচিৎ নয়।কিন্তু ইসলামের
সমালোচনার নামে নোংরা ভাষা ব্যবহার করা, নবী-রাসূলদের নামে কটুক্তি করা,গালাগালি করা, উস্কানি মূলক মন্তব্য করা-
এগুলা কোন বাক স্বাধীনতার মধ্যেই পড়েনা। আর এগুলার জবাবও লেখার মাধ্যমে দেয়ার কোন উপায় নেই…………।
নাস্তিকের শাস্তি আল্লাহর কাছে , মানুষ বিচার করার কে?
